রবিবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৯

সফলতায় আমাদের কোচিং।


সফলতার প্রথম সিঁড়ি হল ব্যর্থতা। ব্যর্থ সবাই হতে পারেনা। ব্যর্থ সে-ই হতে পারে যার সফল হওয়ার মত গুণাবলী আছে। নৌকা ডুবে যাবে এই ভয়ে যে নাবিক নদীতে কখনো নৌকাই ভাসাইনি, তার আবার ব্যর্থতা বা সফলতা কিসের? সে তো এক জীবন্ত লাশ! ব্যর্থ সে-ই হতে পারে যে তীব্র সফলতার আকাঙ্ক্ষা নিয়ে মাঠে নামে,যার চূড়ান্ত পরিণতি নিশ্চিত সাফল্য।
:
আপনি হতাশ হওয়ার জন্য ঘটনা যতটা না দায়ী, তার চেয়ে বেশি দায়ী আপনি ঘটনাকে কীভাবে দেখছেন সেটা! ব্যর্থ হওয়ার পর আপনি যদি ভাবেন জীবন এখানেই শেষ, তবে ইতিহাস স্বাক্ষ্য দিচ্ছে বৈদ্যুতিক বাতির আবিষ্কারক এডিসন ১০ হাজার বার ব্যর্থ হয়েছেন। ব্যর্থ হওয়ার পর আপনি যদি ভাবেন 'আমাকে দিয়ে কিছুই হবে না ', তবে ইতিহাস স্বাক্ষ্য দিচ্ছে চর্যাপদের আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ও অনেকবার ব্যর্থ হয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদ আবিষ্কার করতে গিয়ে। ব্যর্থ হওয়ার পর শুধু এটাই ভাবুন- সকল সফল ব্যক্তির প্রথম লক্ষন আপনার মাঝে প্রকাশিত হল। তার মানে আপনিও সফল হতে যাচ্ছেন। ইয়েস আমি বলছি, আপনিই সফল হবেন।
:
মেডিক্যালে কখনো সুস্থ হৃদপিন্ডের গ্রাফ দেখেছেন? সুস্থ হৃদপিন্ডের ECG এর গ্রাফ থাকে Ups & Downs. অর্থাৎ হৃদপিন্ডের গ্রাফটি যদি উঠানামা করে তার মানে আপনি সুস্থ। একমাত্র মৃত ব্যক্তির হৃদপিন্ডের মাঝে কোনো Ups & Downs নেই। আপনার ব্যক্তিগত জীবনে ও সফলতা ব্যর্থতায় জীবনে উত্থান পতন আসবেই। আর এগুলো আসা মানেই আপনি এখনো জীবন্ত, ঠিক সেই হৃদপিন্ডের ECG গ্রাফ এর মত।
:
হে বিজয়ী বীর! - আপনিই ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ নির্মাতা। যেখানে মেডিক্যালে নিত্য মৃত্যুর আত্মচিৎকার উঠে, চৌরাস্তার মোড়ে গাড়ি চাপা পড়ে মারা যায় পথিক, যেখানে ব্যর্থ প্রেমিক বিষপানে আত্মহত্যা করে; সেখানে বেঁচে থাকাটাই অনেক সৌভাগ্যের! আপনিই সেই সৌভাগ্যবান। এবার একটু হাসুন! হাসিই পৃথিবীর একমাত্র ভাষা যেটি সবাই বুঝে। নিউজিল্যান্ড থেকে কানাডা, নেপাল থেকে সেনেগাল সব দেশের লোকই বুঝে। হাসি মুখে কখনো রাগা যায়না, হাসি মুখে কাউকে আঘাত দেয়া যায়না। হাসতে হাসতেই আপনি হয়ে যাবেন জনপ্রিয় ব্যক্তি,সফল ব্যক্তি।
.
কখনোই হতাশায় ভুগবে না। নিজেকে ছোট ভাবার তো প্রশ্নই আসেনা। যারা চান্স পায় তারা এলিয়েন নয়। তোমার মতই সাধারণ মানুষ। পার্থক্যটা প্রিপারেশন নেয়ার স্টাইলে। পার্থক্যটা সঠিক গাইডলাইনে। তুমি কি জানো সেকেন্ড টাইমে চান্স পাওয়া ফার্স্ট টাইমের তুলনায় কত সহজ?
.
সকল সেকেন্ড টাইম চালু থাকা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে চান্স পেতে হলে কিছুটা কৌশলী হতে হয় । কিছু কিছু নির্দিষ্ট জায়গা আছে যেখান থেকে প্রতি বছরই প্রশ্ন হয়। আর এই বিষয়গুলো তুমি নিজে বুঝতে না পারাটাই স্বাভাবিক । কিন্তু যারা কোচিং এ ক্লাস নেন তাঁরা অর্থাৎ কোচিং এর শিক্ষকরা এসব ব্যাপারে অনেক অভিজ্ঞ। তারা জানে কোন কোন বিষয়গুলো বেশি করে পড়াতে হবে। এই মুহুর্তে তোমার সঠিক গাইডলাইন প্রয়োজন । এজন্য কোচিং করতে পারলে সবচেয়ে ভালো হয় ।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য এবং সেকেন্ড টাইমারদের জন্য সবচেয়ে সেরা কোচিং হলো ''ভেদরগঞ্জ কোচিং সেন্টার এন্ড ট্রেনিং ইন্সটিটিউট'' এই কোচিং থেকেই চান্স পাওয়ার হার সবচেয়ে বেশি । এই কোচিং এ ভর্তি হলে সকল ভার্সিটির প্রিপারেশান ই কমপ্লিট হয়ে যাবে । ।

যেকোন প্রয়োজনেঃ
01533888647.

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

আপনাকে ধন্যবাদ ভেদরগঞ্জ কোচিং সেন্টার এন্ড ট্রেনিং ইন্সটিটিউট পরিবারের পক্ষ থেকে।